স্টাফ রিপোর্টার কনিকা রানী হালদার।। ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলা, শোল্লা ইউনিয়নের গ্ৰামঃ পাতিল ঝাপ । মৃত রেহানা পারভীন
দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিলেন।পিতাঃ সাবেক মেম্বার লেহাজ উদ্দিন ,মাতাঃ আইরিন আক্তার, স্বামীঃ আওলাদ হোসেন। মৃত রেহানা পারভীন এর তিন ছেলে দুই মেয়ে ।
দীর্ঘ দুমাস নিখোঁজ এর পর ঢাকার আশুলিয়া থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার পুলিশ টিম।
নবাবগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, মৃত রেহানা পারভীন এর মা আইরিন আক্তার।
মামলার তদন্ত সাপেক্ষে গত শুক্রবার দুপুরে নবাবগঞ্জ থানায় সংবাদ সম্মেলন করেন। উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার আহমেদ মঈদ,এই মামলায় তদন্তে নিয়োজিত দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এএসপি আশরাফুল আলম, ভারপ্রাপ্ত ওসি মোঃ শাহ জালাল, নবাগত ওসি জনাব, মমিনুল ইসলাম ও বারুয়াখালী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ রমজানুল হক এবং অন্যান্য।
এছাড়া ও অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনার জোর তদন্তের নির্দেশ দেন।
মামলার ৪ দিনে ঢাকা আশুলিয়া মৌনদিয়া চৌরাপাড়া ননদের বাড়ির সেফটি ট্যাংকির আঙ্গিনায় পাওয়া গেল মূত রেহানা পারভীন এর অর্ধগলিত মরদেহ।
তদন্তে মিলল রেহানা পারভীন এর হত্যা কান্ডের মুল রহস্য। এসময় দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এএসপি আশরাফুল আলম জানান, আসামি ২ জন গ্রেপ্তার করেছেন। ১। আমজাদ হোসেন (৬৪),২। পাপিয়া বেগম (৩৬)এই হত্যাকাণ্ড হয় মূলত পারিবারিক কলহ ও সম্পত্তির লোভে।আরো জানান, অপহরণ করে হত্যা করা হয় রেহানা পারভীনকে আর মৃত দেহ গুম করে আত্মগোপন এর জন্য মাটি চাপা দেয়া হয় মৃত দেহ, আসামীরা শিকার উক্তিতে এমনটা বলেন।